Recent Posts

আসলে কি কাজ করার জন্য প্রস্তুত?

কোন কাজের জন্য লোক চেয়ে কিংবা কোন চাকুরির বিজ্ঞপ্তি দিলে দক্ষ কাউকে পাওয়াটা খুবই কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়ে থাকে।
এ ক্ষেত্রে কারণ ৩টা থাকে।

মার্কেটপ্লেসে কেন কাজ পাচ্ছেননা? আসলে কি কাজ করার জন্য প্রস্তুত?

১) এদেশে এখনও এ ধারণার পরিবর্তন আছেনি, অনার্স-মাষ্টার্সের সার্টিফিকেটিই এখনকার যুগে অনেক বড় যোগ্যতা না। প্রত্যেকেই পড়ালেখার পাশাপাশি টেকনিক্যাল বিষয়ে অনেক দক্ষ। অনেকের যোগ্যতা দেখলে নিজেকে অনেক ছোট মনে হয়।
২) অনেকেই ভাল যোগ্যতার কারণে সবাই তাদেরকে নিয়েই টানা হ্যাচরা করে। সেজন্য তাদেরকে অনেক বেশি ব্যস্ত থাকতে হয়। এসব দক্ষ ব্যক্তিরা নিজেরা কাজ পাওয়ার জন্য দৌড়ায়না। কাজ তাদের পিছনে দৌড়ায়। তারা বরং কাজের হাত থেকে পালিয়ে বাঁচতে চায়।
৩) আরেক শ্রেণী সফলতার খুব কাছাকাছি ধাপে চলে এসেও হতাশ আর বেকার। তারা নিজেকে দক্ষ করে তোলার জন্য হয়ত ইতিমধ্যে প্রশিক্ষণ গ্রহণ সম্পন্ন করেছে। কিন্তু তারপরও বেকার দেখে সবকিছুকে অনর্থক মনে করা শুরু করে।
মূলত এ লেখাটা ৩য় শ্রেনীকে উদ্দেশ্য করেই লেখা।

বর্তমান যুগ মাল্টিস্কীলডের যুগ:

যারা প্রশিক্ষণ নিয়েছেন, তাদের হতাশ হওয়ার কিছু নেই। নিজেকে দক্ষ করার জন্য সময় কিংবা টাকা ব্যয় করলে সেটাকে কখনও অনর্থক মনে করার কারণ নেই। এ যুগে প্রত্যেকে মাল্টি স্কীল। আমাদের কোম্পানীতে লোক নিয়োগের ক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময় স্টুডেন্টদের মধ্য থেকেই নিয়ে থাকি। একবার স্টুডেন্ট কাউন্সিলিং করার জন্য লোক চেয়ে কোথাও না পেয়ে বাধ্য হয়ে বিডিজবসে অ্যাডভার্টাইজ পোস্ট করি। সেই বিজ্ঞাপন দেখে ৪দিনে প্রায় ৮০০ মেয়ে অ্যাপ্লিকেশন জমা দেয়। এর মধ্যে প্রায় ১৩০জন মেয়ের কোয়ালিফিকেশন ছিল, তারা এমবিএ সম্পন্ন করা কিংবা ঢাকার প্রসিদ্ধ ভার্সিটি (যতদূর মনে পড়ে ঢাকা ইউনিভার্সিটি, ব্রাক ইউনিভার্সিটি) থেকে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করা কিংবা কয়েকজন ছিল অ্যাকাডেমিক সার্টিফিকেটের পাশাপাশি আরও অনেক কিছুতেই তাদের দক্ষতা ছিল। এরকম দক্ষ মেয়েদের অ্যাপ্লিকেশন জমা পড়েছে স্টুডেন্ট কাউন্সিলিং পোস্টের জন্য। সেটা নিয়ে যদি ভালভাবে মনে মনে চিন্তা করে বুঝতে পারবেন, বর্তমান যুগে আপনার আমার যতটুকু স্কীল সেটা নিয়ে তৃপ্ত কিংবা অহংকার করার কিছুই নাই, নিজেকে তখন অনেক ক্ষুদ্র মনে হয় আমার। আর এটাও বুঝা উচিত, এরকম সিভি যখন কোন বায়ারের কাছে কিংবা কোন কোম্পানীর প্রধানের কাছে জমা পড়ে, তখন আপনার চাকুরি পাওয়ার সম্ভাবনা কতটা কমে যায়। সুতরাং শুধু অ্যাকাডেমিক সার্টিফিকেট নিয়ে তৃপ্ত থাকবেন, এবং পরে সেগুলো দিয়েও জীবনে কোন ধরনের চাকুরি না পেলে মা-চাচার আফসোস করবেন, সেটি আসলেই কতটা বাস্তবতা বিরোধী সেটি এখন হয়ত চিন্তা করতে পারবেন।
এ পোস্টে মূলত বলব, যারা বুঝতে পেরেছেন এক্সট্রা অনেক কিছুই অর্জন করাটা জরুরী। সেটা বুঝে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আইটি বিষয়ক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করলেন। এরপর কি আসলে সবাই সফল হচ্ছে? এ মুহুর্তে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক প্রশিক্ষণ ট্রেনিং ইন্সটিটিউট হিসেবে ক্রিয়েটিভ আইটি হচ্ছে কোন সন্দেহ ছাড়া সবচাইতে সেরা প্রতিষ্ঠান। ট্রেনিং ইন্সটিটিউট, প্রশিক্ষকদের কোয়ালিটি, স্টুডেন্টদের সফলতা সবকিছুর দিক দিয়েই কোন ধরনের তর্ক ছাড়াই সবচাইতে সেরা প্র্রতিষ্ঠান এটি। কিন্তু এরপরও এখানকার ভর্তি হওয়া স্টুডেন্টদের মধ্যেও সফল হচ্ছেন মাত্র ৬০%। বাকিরা কেন সফল হচ্ছেনা, সেটি এ পোস্টের মূল আলোচনা।

নতুন কোর্স সম্পন্নকারীরা পুরো সফলতা দ্বারপ্রান্তে না, সফলতার কাছাকাছি:

আগে বলে নেই, বিষয়গুলো সম্পূর্ণ নিজের উপলব্ধি থেকে বের করা তথ্য। ট্রেনিং ডিপার্টমেন্টের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ততা এবং নিজের সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত উদ্যোগে নতুনদের নিয়ে টীমওয়ার্ক কাজ করার কারনে কিছু ব্যক্তিগত উপলব্ধি হয়েছে, সেগুলোই এখানে আলোচনা হবে।  অনেকের আরও অনেক মতামত থাকতে পারে। সেগুলো কমেন্টে যোগ করে দিতে পারেন।
প্রায়ই নতুন ওয়েবডিজাইনার, গ্রাফিক ডিজাইনার কিংবা এসইও জানা ব্যক্তিদের নিয়ে ব্যক্তিগত কাজ করার সুযোগ দিয়ে থাকি, যাতে তাদের বাস্তব কাজের অভিজ্ঞতা তৈরি হয়, এক্ষেত্রে ডেমো ক্লায়েন্ট হওয়ার চেষ্টা করি। সেখান থেকে নতুনদের যে যে সমস্যা দেখেছি, সেগুলো শেয়ার করছি। যাতে নতুনরা নিজেদের এগিয়ে নিয়ে যেতে পথ খুজে পান।

যারা এসইও কোর্স সম্পন্ন করেছেন:

এসইও: এসইও যারা কোর্স সম্পন্ন করেছেন, তাদের মধ্যে দ্রুত ইনকামের চিন্তাটা একটু বেশি থাকে। তারা কোর্স চলাকালীন এমনকি মাত্র ৬-৭টা ক্লাশ শেষ হলেই আয় করার জন্য খুব বেশি টেনশন শুরু করে দেয়। এদের মধ্যে কাউকে কাউকে কাজ দিয়ে দেখেছি। কোন কিছুকে প্রমোশন করে দেখেছি, ২-৩দিন কিছু সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রমোশন চালালো আর ভাবল কাজ হয়ে গেছে এবং কাজ হয়ে যাওয়ার ফলাফলে অপেক্ষাতে থাকে। ফলাফল না পেলে ভেবে নেয়, কাজ তাকে দিয়ে হবেনা। আবার যারা ফোরাম পোস্টিং কিংবা ব্লগ কমেন্টিংয়ের কাজ করেন। তাদের দেখা যায়, ১০টি ব্লগে কমেন্ট করেছেন, কিন্তু একটা কমেন্টেও অ্যাপ্লুভ হয়নি। সেটি তাদের হতাশার কারন হয়ে যায়।
পরামর্শ: সোশ্যাল মিডিয়াতে টার্গেটেড ট্রাফিক ঠিক করে কাজ শুরু করতে হয়। তারপর নিয়মিত যাতে প্রমোশন হয় সেজন্য প্রমোশন ক্যালেন্ডার তৈরি করতে হয়। সেই ক্যালেন্ডার অনুযায়ি প্রতিদিন ৩বেলা করে পোস্ট, সেই পোস্টের জন্য কনটেন্ট অ্যানালাইস করে তৈরি করতে হয়। তারপর সেইভাবে ৭-১০দিন সঠিকভাবে প্রমোশন করলে সফলতা আছে। সেটি নতুনদের মাথাতে আছেই না। শুধু লিংক সোশ্যালমিডিয়াতে শেয়ার করতে পারলেই সোশ্যাল মিডিয়া স্পেশালিস্ট হওয়া যায়না।
আর ব্লগ কমেন্টিংয়ে ক্ষেত্রে দেখা যায় ভাল কোন পেজ র‌্যাংক সাইটে কমেন্ট করলে ১০০টা সাইটে কমেন্ট করে আসলে অনেক সময় মাত্র ১০টা সাইটে সেই কমেন্ট অ্যাপ্লুভ হয়। সেই বিষয়টি হতাশ হওয়ার বিষয়ইনা বরং এটি বাস্তবতা।

যারা গ্রাফিক ডিজাইন শিখেছেন:

গ্রাফিক ডিজাইনার: বেশিরভাগ নতুন যারা গ্রাফিক ডিজাইন কোর্স সম্পন্ন করেছে, তারা খুব কমই জানে যে, তারা সবে মাত্র গ্রাফিক ডিজাইনের টুলসকে ব্যবহার শিখেছে মাত্র। ডিজাইনার হওয়ার আরও অনেক দেরি আছে। টুলস ব্যবহার জানলেই ডিজাইনার হওয়া যায়না। এসব নতুন ডিজাইনাররা দেখা যায় খুব ভাল পারে ইমেজ ম্যানুপুলেশনের কাজ। আর তাতেই খুব তৃপ্ত থাকে। আবার যখন কোন ডিজাইনের কাজ দেওয়া হয়, সেটার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ নিজের মাথা থেকে বের হওয়া ডিজাইনকেই ব্যবহার করে। অন্যদের ডিজাইন দেখে কিভাবে কনসেপ্ট তৈরি করতে হয়, সেই নলেজ তাদের মধ্যে একদমই থাকেনা।
পরামর্শ:  খুব বেশি বেশি ফ্লাইয়ার, ফেসবুকে কভার ফটো ডিজাইন করার প্রাকটিস করুন। এসব করতে গিয়ে নিজের মাথা থেকে কনসেপ্ট বের করলে হবেনা। যখন ডিজাইন করবেন তখন ব্যাকগ্রাউন্ড কালার কি ব্যবহার করবেন, সেই উদ্যেশ্যে গ্রাফিক রিভার হতে প্রচুর ডিজাইন দেখুন। ভিতরে যখন কোন ছবি ব্যবহার করবেন , এ উদ্দেশ্যে আবার দেখুন বিভিন্ন ডিজাইন। সেখান থেকে আইডিয়া এনে নিজের ডিজাইনে ব্যবহার করুন। ডিজাইনে লিখা আসছে, কোন ফন্ট ব্যবহার করবেন, সেটিও নিজের মাথা থেকে চেষ্টা করবেননা। এটাকে টার্গেট করে আবার ডিজাইন দেখুন অনেকগুলো। তারপর প্রাপ্ত আইডিয়া থেকে ডিজাইন করুন। এরকমভাবে যখন কোন ডিজাইন করবেন সেটি দেখবেন, প্রফেশনাল ডিজাইন হয়ে যায়।

যারা সদ্য ওয়েবডিজাইন কোর্স সম্পন্ন  করেছেন:

ওয়েবডিজাইন: নতুন ওয়েবডিজাইন মাত্র শিখেছে, চাকুরি পাচ্ছেনা কেন, সেটি নিয়ে হতাশ। এরকম কয়েকজনকে ওয়েবডিজাইনের কাজ দিয়েছি। যাতে বুঝিয়ে দিতে পারি, কোড জানলেই যে তুমি নিজেকে ওয়েবডিজাইনার মনে করে সেটা কত বড় বোকামী। তাদেরকে কাজ দিয়ে যখন নিজের চাহিদা অনুযায়ি বিভিন্ন বিষয় করতে বলি, তখন তাদের বক্তব্য হয়, আমি সেটা কখনও করিনাই। সে এইচটিএমএল জানে, তাকে এইচটিএমএল সম্পর্কিত কাজটিই করতে দিয়েছি। তারপরও তার বক্তব্য হচ্ছে এটি। তারা আসল শিক্ষাটাই গ্রহণ করেনি, ওয়েবডিজাইনারদের সবকোড মুখস্থ থাকতে হয়না আর তাদের মুখে, সেটা কখনও করিনাই, এটা বলাটা কতটা পাপ।
পরামর্শ: ওয়েবডিজাইনার যখন হয়েছেন তখন মনে রাখবেন, সবার আগে আপনাকে গুগলিংয়ে এক্সপার্ট হতে হবে। যে যত বড় ওয়েবডিজাইনার কিংবা ডেভেলপার সে ততবেশি গুগলের উপর নির্ভরশীল। আপনি কোর্স শুধু প্রাথমিক কোডগুলো শিখেছেন এবং কোড সম্পর্কে ওয়েবডিজাইন কিভাবে করতে হয়, তার প্রাথমিক জ্ঞানটা অর্জন করেছেন। কোড কখনও মুখস্থ করে শেষ করতে পারবেননা। যেকোন প্রজেক্টে প্রয়োজন অনুযায়ি কোড গুগল হতে খুজে বের করতে এবং সেগুলো ব্যবহার করা জানলেই বড় ওয়েবডেভেলপার হতে পারবেন।
যারা কাজ শিখেছেন এখন কি করবেন সেটি পরামর্শ দিয়ে এর আগেও লিখেছিলাম। সেটি নিয়ে লিখেছিলাম আগে একটি পোস্ট।

এখানে মূলত ৩ ক্যাটাগরি নিয়ে আলোচনা করলাম। সবার জন্য কমন কিছু পরামর্শ:

আপনি যখন কোন কিছু বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহন করেছেন নিজেকে স্কীল করার ব্যাপারে ১ধাপ এগিয়েছেন কিন্তু প্রফেশনাল কাজ মত স্কীলড হয়ে গেছেন, মনে করলে ভুল করবেন। তখন সাফল্যে কাছাকাছি চলে এসেছেন। কিন্তু এখনও প্রফেশনাললি কাজ করার জন্য প্রস্তুত হননি। তখনই যদি মাথাতে টাকা ইনকামের নেশাটা বেশি কাজ করে, যেটুকু কষ্ট করে শিখেছেন এবং যেটুকু অর্থ ব্যয় করছেন, সব অর্জনটাই অকেজো হয়ে যাওয়ার ভয় রয়েছে। মনে রাখতে হবে, আপনাকে যখন কেউ শিখাবো তখন দেখাতে পারবে কিভাবে রাধতে হয়, রান্না করার জন্য কি কি করতে হয়। এরপর আপনার ট্রেইনার আপনাকে রান্নাটাও করে দিবে, মুখে উঠিয়ে খাইয়েও দিবে, সেটি আশা করাটা নিতান্তই আনম্যাচেইউরড চিন্তাভাবনা। আপনাকে নিজেকেই রান্না করতে হবে, নিজেকেই খুজে বের করতে হবে, সেই রান্নাতে কি করলে আরও মজার রান্না হয়।
আমি সাধারণত আমার কাছ থেকে এসইও কোর্স সম্পন্ন করেন, তাদেরকে কোর্স শেষে নিজের বিভিন্ন প্রজেক্টে যুক্ত রাখার চেষ্টা করি। সেক্ষেত্রে কাজের ধরন অনুযায়ি অল্প কিছু পেমেন্ট করারও চেষ্টা রাখি। নতুন কোর্স সম্পন্নকারীদের সিক্রেট  ফেসবুক গ্রুপে যুক্ত রাখি, সেখানে নিয়মিত নতুন টিপস দেই, যাতে সবসময় শিখার ভিতর থাকে।
নতুন যে কোন ব্যাচে তাদেরকে নতুনভাবে ক্লাশ করে নতুন ভাবে আবার সব কিছু শিখারও সুযোগটা দেই। এ পদ্ধতিগুলো স্কীল হতে সাহায্য করবে অবশ্যই।  সবাই মনে রাখবেন যেহেতু এগুলো ক্যারিয়ার। সুতরাং আরও বেশি পরিশ্রম করুন, আরও বেশি সময় ধরে চেষ্টা করুন। তারপর আশা করতে পারেন, আপনার সফলতার ব্যাপারে।

সবশেষে সবার জন্য সতর্কতা:

আমাদের দেশে কিছু ব্যক্তিকে ফেসবুকে দেখা যায়, তাদের কাজগুলো হচ্ছে, কার কোন দিক দিয়ে ভুল রয়েছে সেগুলো খুজে বের করা এবং সেগুলো নিয়ে পোস্ট করে নিজেকে অনেক বড় শুভাকাংখী হিসেবে প্রমাণ করার চেষ্টা করছে। তারা কখনও শুভাকাংখী হতে পারেনা, তারা চায়না, নতুন কেউ কিছু শিখুক। তাদেরকে শুভাকাংখী মনে করলে তাদেরকে অনুরোধ করবেন, অন্যরা কি দোষ করেছে সেটি নিয়ে খুজে বের করে সময় নষ্ট করে, তার নিজের টিপসগুলো যাতে অন্যদের সাথে শেয়ার করে। তাহলে সবার উপকার হবে। এবং সবাই তুলনা করেও বুঝতে পারবে, কোন টিপসটা গ্রহণ করা উচিত। কমপক্ষে নতুন কিছু বিষয় অনলাইন মিডিয়াতে সবাই জানতে পারবেন।
Share on Google Plus

About Engr. Rokon Khan

    Blogger Comment
    Facebook Comment

0 comments:

Post a Comment